সাগরদিঘী হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আসলেমা বেওয়া হিমোগ্লোবিন কম থাকায় (৩.৬) তার জরুরি রক্তের প্রয়োজন হয়। কিন্তু অনেক খোঁজাখুঁজির পর রুগীর পরিবার রক্ত না পেয়ে সাগরদীঘি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের কাছে খবর আসে। তারপর সমস্ত ঘটনা জানার পর সঙ্গে সঙ্গে সাগরদিঘী স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের সক্রিয় সদস্য আহাসান আলী সহযোগিতায় রক্তদানে এগিয়ে এলো তার বন্ধু জুগোর গ্রামের সোহেল সেখ। অবশেষে সাগরদীঘি ব্লাড সেন্টারে পৌঁছায় এবং স্বইচ্ছায় রক্ত দান করেন। তারপর রুগীর পরিবারদের হাতে রক্ত তুলে দেওয়া হয়।
সাগরদীঘি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের পক্ষ থেকে সোহেল সেখ কে রক্তিম অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা রইল।
Post a Comment
Please do not enter any spam links in the comment box.